৯৪
“ছাত্র- ছাত্রীদের ক্রিয়েটিভিটির জায়গায় স্পেশাল ভাবেনজর দিতে হবে।”.. জুলফিকার আলি ভুট্টাে।———————————————–—
১৯৭১ ও ২০২৪ এর পর গোটা বাংলাদেশ
ছাত্র-জনতার রক্তের উপর দাঁড়িয়ে।
মাঝে মাঝে ভাবি একাত্তরে ত্রিশ লাখ যুদ্ধে শহীদ
আর চব্বিশের জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানের
আবু সাইদ -মুগ্ধদের রক্তের মর্যাদা কিভাবে দিবো!?
সামাজিক- রাষ্টীয় দ্বায়বদ্ধতার জায়গা থেকে
আবারও আসামি হয়ে যায় কখনও।
কিন্তু আমার এলাকার “গাও- গেরামের”
সরকারি পাঠশালায়
মাস্টার মশাই হয়ে
“কুইজ- ড্রইং- ইংলিশ কনভারসেশন- ম্যাথ
বা সাইন্স প্রজেক্ট” নিয়ে এক্সট্রা ইভেন্ট নিয়ে যায়,
বাচ্চাদের মেধা- মননের উৎসাহ দেখে
আশা ভরসা পায় না এরাই আমার দেশের ভবিষ্যৎ!
এক- একজন পাহারাদার!
সোনার বাংলাকে রি-প্রেজেন্ট করবে
বিশ্বের দরবারে!
তো,
গত পৌরসু (২২/০৫/২০২৫)
আমার মেহেরপুর জেলা
গাংনী উপজেলার তেরাইল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে অনেকটা
হঠাৎ করেই বাচ্চাদের সাথে রং- তুলির
আঁচড়ে আঁকা- বুকি করলাম
এক সাগর রক্তে কেনা লাল- সবুজের
জাতীয় পতাকা।
তারপর কনভারসেশন ইংলিশ সিট!
৩য়-৪র্থ- ৫ম শ্রেনীর স্টুডেন্টদের
আগ্রহের শেষ নেই!
৫০ জন পার্টিসিপেট করলো ইনস্টেন্ট।
আর ছিলো ছেলেদের জন্য ঘুড়ি বানানো প্রতিযোগিতা!
এত্তো সুন্দর ড্রইং করছে ওরা কাকে রেখে কাকে
ফাস্ট -সেকেন্ড -থার্ড করি!
ইচ্ছে ছিলো সৌজন্যে পুরস্কার সবাইকে দিই!
টিম লিডারদের সাথে মিট আপ করে
মেরিট লিস্টে ২০ জনকে সিলেক্ট করা হলো।
গেস্ট হিসেবে আমরা অনার করলাম
একই গ্রামের কৃতি সন্তান
সাবেক চেয়ারম্যান ও বিশিষ্ট সমাজসেবক
অত্র প্রতিষ্ঠানের
অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা সদস্য
জনাব জুলফিকার আলি ভুট্টাে।
এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন অত্র প্রতিষ্ঠানের
শিক্ষক- শিক্ষিকা এবং এলাকার গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ!
জানব ভুট্টাে অবিভাবক ও ছাত্র- ছাত্রীদের উদ্দেশ্যে
বেশ কিছু মোটিভেশনাল স্পিস দেন।