৫ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | ২০শে নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ১৮ই জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৬ হিজরি
৫ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | ২০শে নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ১৮ই জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৬ হিজরি

শেখ মুজিব হত্যাকাণ্ড: ষড়যন্ত্রে জিয়াউর রহমান?

কর্তৃক Raju Ahmed Boni
১৫ আগস্ট জাতির জনক বঙ্গবন্ধু হত্যার আগে
সেনাবাহিনীর মধ্য থেকে একটি সামরিক ‘ক্যু’র আশঙ্কা করে
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ভারতের পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সতর্ক করা হয়েছিলো ১৯৭৫ সালের মার্চের দিকে।
সাংবাদিক এ্যান্থনি মাসকারেনহাসকে
&
দেওয়া বঙ্গবন্ধুর আত্মস্বীকৃত খুনি লে. কর্নেল ফারুক রহমান
ও কর্নেল আবদুর রশিদের সাক্ষাৎকারে কর্নেল ফারুক স্বীকার করেছিলেন
বঙ্গবন্ধু সরকারকে উৎখাত ও রক্তাক্ত অভ্যুত্থানের ব্যাপারে
জিয়াউর রহমান আগে থেকেই জানতেন!
কর্নেল ফারুক রহমান তার সাক্ষাৎকারে বলেছেন-
“শেখ মুজিবুর রহমানকে উৎখাতের পর
ক্ষমতায় বসানোর জন্য তাদের 1st choice ছিলো আর্মি পারসন জিয়াউর রহমান।”
কর্নেল ফারুকের মতে,
সেই সময়ে Mejor Genarel জিয়াউর রহমানবিতর্কিত ছিলেন না।
এ সাক্ষাৎকারে মুজিব হত্যার নীলনকশা বাস্তবায়নের অংশ হিসেবে
১৯৭৫ সালের ২০ মার্চ কর্নেল ফারুক রহমান
Mejor Genarel জিয়াউর রহমানের সঙ্গে দেখা করেন
বলে স্বীকার করেছিলেন।
কর্নেল ফারুক রহমান ও জিয়াউর রহমান after meet, Mej. Gen.Zia Says ,
“I’m senior officer, i can’t involve this stupid ideas.
But i don’t disagrees with the junior officer’s…”
ওই সময়ে কর্নেল ফারুক জিয়াউর রহমানকে বলেছিলেন তা মুজিব হত্যার পরিকল্পনা করছে।
কর্নেল ফারুক রহমানের সঙ্গে জিয়াউর রহমানের সম্পর্ক
ও মুজিব সরকারকে উৎখাতের রক্তাক্ত অভ্যুত্থান যে আগে থেকেই হচ্ছিল তার প্রমাণ মেলে
ভারতীয় কূটনীতিক শশাঙ্ক এস ব্যানার্জীর লেখা-
‘ইন্ডিয়া, মুজিবুর রহমান, বাংলাদেশ লিবারেশন অ্যান্ড পাকিস্তান’
(অ্যা পলিটিক্যাল ট্রিটিজ)
#APoliticalTritiz) গ্রন্থে।
এই বইয়ের ১৬তম অধ্যায়ে জেনারেল জিয়াউর রহমান
প্রসঙ্গে শশাঙ্ক ব্যানার্জী লিখেছেন,
‘১৯৭৩ সালে লন্ডনে C.I.A & I.S.I meetings with জেনারেল জিয়াউর রহমান।’
শশাঙ্ক ব্যানার্জী Written- ১৯৭৩ সালে বসন্তের এক বিকেলে
#SecretWarGames‘ শুরু হয়, স্থান লন্ডন।
প্রধান #Hero ছিলেন বাংলাদেশের ডেপুটি চিফ অব স্টাফ Mej. Gen.জিয়াউর রহমান!
ভারতের বিচক্ষণ গোয়েন্দা (#Raw) তথ্যের মাধ্যমে জানা যায়,
পাকিস্তানের রাওয়ালপিণ্ডির সদর দফতরে জেনারেলরা হতাশা ও ক্রোধে উন্মত্ত হয়ে
গোয়েন্দা প্রধানের সঙ্গে আলোচনা করছেন কীভাবে
শেখ মুজিবুর রহমানকে নিশ্চিহ্ন করে দেওয়া যায়।
হত্যাকাণ্ডের গণ্ডগোলের মধ্যে একজন জেনারেলের
সামরিক ক্ষমতা গ্রহণ ঘটতে পারে কিনা সে বিষয়েও সম্ভাব্য অপশনগুলো
#Discuss হয়েছে রাওয়ালপিণ্ডিতে।
পাকিস্তানের সামরিক বাহিনীর সদস্যরা গোপনে একটি জনপ্রিয়তা যাচাই ক্যাম্পেইন
করতে চাইছিলো যাতে এই বিশেষ অপারেশনের প্রস্তুতির বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া যায়।
তার আগে তারা সাধারণ জনগণের মধ্যে শেখ মুজিব
(#FatherofTheNation in Bangladesh) বিরুদ্ধে প্রোপাগাণ্ডা তৈরি।
১৯৭৩ সালের দিকে ভারতে একটি গুজব চলছিল
যে পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা
আইএসআই (#ISI) এবং যুক্তরাষ্ট্রের সিআইএ (#CIA ),
এই দুই সংস্থা মিলে শেখ মুজিবের হত্যার পরিকল্পনা করেছে।
আর সেই সময়ে Mej.Gen.জিয়াউর রহমান ওয়াশিংটন সফরে গিয়ে
পাকিস্তানি গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই (ISI) সদস্যদের সঙ্গে #meet করেছেন।
ভারতীয় গোয়েন্দা ‘#Raw‘ থেকে জানতে পেরেছিলাম জিয়াউর রহমান ওয়াশিংটনে
পাকিস্তানি মিলিটারি অ্যাটাশের সঙ্গে Meet করেছেন।
অন্যদিকে Former মার্কিন প্রেসিডেন্ট রিচার্ড নিক্সন
ইন্দিরা গান্ধী (#PMIndiraGandhi)সরকারের ওপর ক্ষুব্ধ ছিলেন।
ইন্দিরা গান্ধী বঙ্গোপসাগরে নিক্সনের পাঠানো
৭ম নৌবহরের উপস্থিতি উপেক্ষা করে
ভারতীয় বাহিনীকে নির্দেশ দিয়েছিলেন পাকিস্তানের
ওপর চাপ সৃষ্টি করে তাদের আত্মসমর্পণে বাধ্য করতে।
মার্কিন বাহিনীর ৭ম নৌবহর একটি গুলি না ছুঁড়েও
ফিরে যাওয়া ছিলো চীনের সামনে মার্কিনিদের বিশাল পরাজয়।
তাই ইন্দিরা গান্ধীর #Supported সরকারকে উৎখাত করতে পারলে
নিক্সনের ব্যক্তিগত ক্রোধ কিছুটা হলেও কমবে’ –#Written by শশাঙ্ক ব্যানার্জী।
শশাঙ্ক ব্যানার্জীর #also Written ,
লন্ডনে ‘স্যুটকেস ওয়ার গেইম’ (#SuitCase_war_Games)
বৃত্তান্তই মুজিব হত্যাকাণ্ডে জিয়াউর রহমানের
সম্পৃক্ততার সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে সহায়তা করেছে!
বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর, শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের জন্য
জোটবিরোধী নীতি তৈরিতে মনোযোগ দিয়েছিলেন।
যুদ্ধকালীন যেমন ভারত ও রাশিয়া হয়ে উঠেছিলো বাংলাদেশের অকৃত্রিম বন্ধু,
তেমনি যুদ্ধ পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশের ক্রমবিকশিত
জোটবিরোধী নীতির অংশ হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে
কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন করতে-
বঙ্গবন্ধু চিফ অব আর্মি স্টাফ (Chief of Army Staff)
কর্নেল জিয়াউর রহমানকে তার ব্যক্তিগত প্রতিনিধি হিসেবে ১৯৭৩ সালে ওয়াশিংটনে পাঠান।
জিয়াউর রহমান ৬ সপ্তাহের যুক্তরাষ্ট্র সফরের সময় পেন্টাগন,
সিআইএ এবং স্টেট ডির্পাটমেন্টের প্রধানদের সঙ্গে সম্পর্ক তৈরি করেন।
যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফেরার পথে জিয়াউর রহমান লন্ডনে
তৎকালীন ভারতীয় হাইকমিশনের  শশাঙ্ক এস ব্যানার্জীর সঙ্গে দেখা করেন।
ভারতীয় কূটনীতিক শশাঙ্ক ব্যানার্জী
জিয়াউর রহমানের ওয়াশিংটন সফরে…
(#Details Known About #RAW‘S Reports.)
ওয়াশিংটন সফরকালে পাকিস্তানি মিলিটারির সঙ্গে
জিয়াউর রহমানের কী ধরনের কথা হয়েছে সে বিষয়ে জানতে চাইলে
Mej. Gen.জিয়াউর রহমান Says,
‘it’s just official meets.”
Mej.Gen. জিয়াউর রহমানের সঙ্গে লন্ডনের কথোপকথনের
বিস্তারিত নিয়ে শশাঙ্ক ব্যানার্জী দিল্লিতে একটি রিপোর্ট পাঠান।
শশাঙ্ক ব্যানার্জীর রিপোর্টের ভিত্তিতে ভারতের তৎকালীন
প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী শেখ মুজিবুর রহমানকে সতর্ক করে বার্তা পাঠান।
শশাঙ্ক ব্যানার্জী written-
বঙ্গবন্ধুকে ১৫ আগস্টে হত্যার পর জিয়াউর রহমানের
নিজেকে জেনারেল পদে উন্নীত করতে বেশি সময় লাগেনি!
১৯৭৬ সালে নভেম্বর মাসেই
He #Approoped
by
#General জিয়াউর রহমান in Bangladesh.
&
Wrote Remarkable History of Bangladesh!!
Note:
Basically
‘No Suitcase War Games!!
Written By
Chief Editor

আস্থা লাইফ ইন্সুইরেন্স কোম্পানী লিমিটেড" (গাংনী শাখা, মেহেরপুর।) Hotline --01532232681

সম্পর্কিত পোস্ট

মতামত দিন


The reCAPTCHA verification period has expired. Please reload the page.