৭৫
ইন্টারনাল ইস্যু।
মব, অস্থিরতা, মাজার ভাঙা, ধর্ম লইয়া ভাগাভাগি, জিন্নাহ লইয়া অনুষ্ঠান, পদে বসানো লইয়া আপত্তি, অটাইমে এক হাজারটা দাবিদাওয়া এগুলির অনেকগুলিই সাজানো হইছে ড. সাহেবের সরকাররে দ্রুত বিদায় দেওয়ার চক্রান্ত হিসাবে।
যাতে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ইন্ডিয়া শো করতে পারে যে, বাংলাদেশে আইনকানুন কিছু নাই, ইসলামিক মিলিট্যান্টরা দেশটারে দখল কইরা নিছে!
এইসব দেখানোর ফায়দা হিসাবে পরে আওয়ামী লীগের গাঁটছড়ায় নতুন একটা জোটরে ক্ষমতায় বসাইতে চায় বিজেপি। যেই জোটের মাধ্যমে বিজেপি আবার নিজদেশে জনপ্রিয় হইতে ও ভোট বাড়াইতে সক্ষম হবে।
মোদীর লাগবে বাংলাদেশে ধর্ম ও সংখ্যালঘু লইয়া নানান সমস্যা তৈরির একটা জাগ্রত কারখানা। যেইটা প্রতিদিন নতুন সংকট উৎপাদন করতে পারবে।
আমরা জানি, ব্যক্তির চাইতে দল বড়। দলেরাই যে বিজেপির ছত্রচ্ছায়ায় এই কর্ম করতেছে না তা বলব কীভাবে?
সামনাসামনি ইউনূস সাহেবরে প্রশংসা করতেছে দলগুলি, পিছনে অস্তিরতা তৈরি করতেছে, ভাগানোর জন্যে দিবানিশি নানান সমস্যায় ফেলতেছে নবীন সরকাররে। ব্রিটিশদের থিকা অর্জিত উপমহাদেশের সাধারণ ভাসানি মার্কা কুরাজনীতি এইসব। কু হইতে পারে তবে শক্তিহীন না। ইগনোর করার বিষয় না।
এর একটাই ওষুধ, শক্ত হইতে হবে, অ্যাকশন নিতে হবে, সময় দেওয়া যাবে না। কোনো ব্যক্তি বা দলরে ভয় করা যাবে না। বাংলার মানুষ ইউনূস সাহেবের পক্ষে।
ডিসিশন নিতে হবে ডক্টর সাহেব, স্বপ্নরে স্বপ্ন হিসাবে রাইক্খা দিলে চইলত না।
Idea: #ব্রাত্য_রাইসু
#আখেরী_মকতুবাত -2024