২৯শে চৈত্র, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | ১২ই এপ্রিল, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ১৪ই শাওয়াল, ১৪৪৬ হিজরি
২৯শে চৈত্র, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | ১২ই এপ্রিল, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ১৪ই শাওয়াল, ১৪৪৬ হিজরি

ব্যার্থতার গল্প (২)

কর্তৃক Raju Ahmed Boni
ব্যার্থতার গল্প (২)
———————-
ওয়াকার- ইউনুস ইন্ট্রাম গভমেন্ট
আর
টালমাটাল বিপ্লবাত্তর বাংলাদেশের
পরিস্থিতি একপাশে রেখে এই গল্পটা
একান্ত আমারই!
বাংলা কথাসাহিত্যের দিকপাল
আক্তারুজ্জামান ইলিয়াসের
বিখ্যাত উপন্যাস
“খোয়াবনামা” র
রন্জু চরিত্রটার
সাথে আমি কিছুটা সিমিলার।
মানে,
বিদেশ বিভূঁইয়ে লেখা-পড়ার বিষয় টা!
(জালাল উদ্দীন রুমী
সামতেজ তাবরিজীর কাব্যটা
টা ১ম পর্বে লিখেছি!
একাডেমিক প্রসঙ্গে..
কোনো এক চান্নি-পসর রাইতে ব্লগে। )
তো,
হাজার চৌদ্দ সালের শেষ দিকে
গাল্ফের মেগা সিটিতে “দিনার” কামাতে গিয়ে
“স্রষ্টা, সৃষ্টি ও সৃষ্টিতত্বের”
ইতিহাস “
প্লে-ব্যাক ইয়ার্ড,
দুবাইয়ের রাশিদিয়া হাসপাতালে
চার সপ্তাহের চিল্লায়!”
তারপর “ভাইজান”
বা
“বোনজামাই”
এর সাথে বাংলার মাটি বাংলার জলে!
আমার মায়ের নামের
“সোনার চান”
“জমিন” ঘুচলো আমার
জানের বিনিময়ে!
মা বলেন,
“জমি যায় যাক!
আমার বুকের ধন,
বুকে ফিরে আইছে এই হাজার শুকরিয়া! “
কিন্তু
মা’র দুচোখ বেয়ে গড়িয়ে পড়া
সেদিনের ঐ পানি জমিন লিখে দেওয়ার দু:খে নাকি আমাকে ফিরে পাওয়ার সুখে
তা আজও বুঝিনি!
মা ফাতেমার ওছিলায় হয়তো
“অভিশাপ” লাগেনি আমার গায়ে!
তবে,
আমাকে সংসারের হাল ধরা
আর
বিবাহ পরবর্তী
প্রথম “যৌন” অভিজ্ঞতা শেষে।
“কি করে খাবো!”
আব্বার এই হাসফাস সবে মাত্র শেষ হচ্ছে
লিমিটেড ইনকামে!
এইখানে
আমার বালিকা বঁধু
(Julee)’র
কিছুটা ইনফ্লু কাজে এসেছে!
তো,
লিট ক্রিয়েটিভিটির ‘একশো আট’!
“লাবুসের মা”
“পীর আম্মা সাহেবানি “
“জনৈক মুরিদের প্রথম সবক”
উপন্যাস ত্রয়ী
এখন
“প্রেসিডেন্ট লাগেজে!”
আর
নার্সিং-এ নেমেছি
“হুমায়ুন আহমেদের উপন্যাসে
মধ্যবিত্ত পরিবারের সুখ দুঃখ
নিয়ে ছিনিমিনি খেলার শেষাংশ লেখাতে!”
“দেশটা বাপের”
আর
“বাপের টাকায় এনজয়”
এই দুটো নিয়ে অনেক মহাকাব্য হবে।
কি হবে লিখে?!!?
( মাঝে মাঝে মনে হলেও একেবারে
উড়িয়ে দিই না।)
আমার কবি ও লেখক
বন্ধুরা
দেশের জার্নালিজমের
টপ পজিশনে।
ব্যাচমেটরা
কেউ দেশটাকে পলিটিক্যালি
( নামগুলো আপাতত উহ্য রাখছি
পলিটিকাল্যি প্রটোকলে!)
বা
অফিসিয়ালি লিড দিচ্ছে
কেউ বা কর্পোরেট বস!
ছাড়াও এক কোটি নাম হবে।
বাদ সব।
আর আমি,
টেপীর মা কে নিয়ে
“একদিন নাই হয়ে যাবো”
এই স্বপ্ন দেখছি!
শুধু
পা-বন্দী হয়ে পড়ে আছি
জনমদুখিনী মা
আর
বাপধনের মায়ার শিকলে!
এই লেখা যখন লিখছি বাপজান আমার
সিএমএইচে লড়ছে “নিউক্লিয়ার ওয়ার”
মতো শরীরের কলকব্জার সাথে!
আর্মির সোলজার ড্রিংস করতে পারে না
“অফিসারর্স ক্লাবে” এভরি পার্টি ডে!
তারপরও
কেন যে হৃদযন্ত্রটা বিকল হচ্ছে তা
আমার
শশীটাও
বোঝােনি!
2 b Continued…

আস্থা লাইফ ইন্সুইরেন্স কোম্পানী লিমিটেড" (গাংনী শাখা, মেহেরপুর।) Hotline --01532232681

সম্পর্কিত পোস্ট

মতামত দিন


The reCAPTCHA verification period has expired. Please reload the page.